“অপরিচিতা” রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি ছোটগল্প যা উত্তম পুরুষ দৃষ্টিকোণ থেকে লেখা।
গল্পের বর্ণনাকারী, যিনি একজন অভিজাত যুবক, তার শৈশবের স্মৃতি থেকে শুরু করে বর্তমান জীবন পর্যন্ত তার জীবনের বিভিন্ন ঘটনা স্মরণ করেছেন।
এই ঘটনাগুলির মধ্যে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে এক রহস্যময়ী নারী যাকে সে “অপরিচিতা” বলে অভিহিত করেছেন।
কাহিনীটি ধীরে ধীরে উন্মোচিত হয় এবং পাঠকদের অপরিচিতার পরিচয় এবং বর্ণনাকারীর সাথে তার সম্পর্ক সম্পর্কে ধারণা দেয়।
উত্তম পুরুষ দৃষ্টিকোণ ব্যবহার করে ঠাকুর বর্ণনাকারীর আবেগ, চিন্তাভাবনা এবং অনুভূতিগুলিকে আরও গভীরভাবে অন্বেষণ করতে সক্ষম হন।
এটি পাঠকদের সাথে আরও ঘনিষ্ঠ সংযোগ তৈরি করে এবং তাদের গল্পের সাথে আরও ব্যক্তিগতভাবে জড়িত করে তোলে।
“অপরিচিতা” কেবল একটি প্রেমের গল্পের চেয়ে অনেক বেশি। এটি জীবন, মৃত্যু, ভাগ্য এবং অর্থের প্রকৃতি সম্পর্কে একটি গভীর تأمل।
উত্তম পুরুষ দৃষ্টিকোণ এই জটিল বিষয়গুলি অন্বেষণ করার জন্য একটি শক্তিশালী মাধ্যম প্রদান করে এবং গল্পটিকে বাংলা সাহিত্যের একটি অমর कृति করে তোলে।