কাস্টমারকে আগ্রহী করার কৌশল
প্রথম ধাপ: কাস্টমারকে বোঝা
- কাস্টমারের চাহিদা, পছন্দ এবং অপছন্দ সম্পর্কে ধারণা নেওয়া।
- কাস্টমারের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করা।
- কাস্টমারের প্রত্যাশা সম্পর্কে ধারণা নেওয়া।
দ্বিতীয় ধাপ: কাস্টমারের সাথে সম্পর্ক তৈরি করা
- বন্ধুত্বপূর্ণ এবং পেশাদার আচরণ করা।
- কাস্টমারকে মনোযোগ দিয়ে শোনা।
- কাস্টমারের প্রশ্নের উত্তর স্পষ্টভাবে এবং ধৈর্য ধরে দেওয়া।
তৃতীয় ধাপ: কাস্টমারকে মূল্য প্রদান করা
- পণ্য বা সেবার সুবিধাগুলো স্পষ্টভাবে তুলে ধরা।
- কাস্টমারের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য বা সেবার προσαρμογή করা।
- প্রতিযোগীদের তুলনায় বেশি মূল্য প্রদান করা।
চতুর্থ ধাপ: কাস্টমারকে বিশ্বাস করা
- সৎ এবং স্পষ্টভাবে কথা বলা।
- প্রতিশ্রুতি পালন করা।
- ভুল হলে তা স্বীকার করা এবং সংশোধন করা।
পঞ্চম ধাপ: কাস্টমারের সাথে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক তৈরি করা
- কাস্টমারের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা।
- কাস্টমারের প্রতিক্রিয়া গ্রহণ করা এবং সে অনুযায়ী উন্নতি করা।
- কাস্টমারের জন্য বিশেষ অফার এবং ডিসকাউন্ট প্রদান করা।
কিছু কার্যকর কৌশল
- কাস্টমারের নাম ব্যবহার করা।
- কাস্টমারের প্রশ্নের উত্তর দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে দেওয়া।
- কাস্টমারকে অভিযোগ করার সুযোগ দেওয়া।
- কাস্টমারের অভিযোগের সমাধান দ্রুত এবং কার্যকরভাবে করা।
- কাস্টমারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।
মনে রাখবেন:
- কাস্টমারই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
- কাস্টমারের চাহিদা পূরণ করতে হবে।
- কাস্টমারের সাথে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক তৈরি করতে হবে।
এই কৌশলগুলো অনুসরণ করলে আপনি কাস্টমারকে আগ্রহী করতে পারবেন এবং আপনার ব্যবসার সাফল্য নিশ্চিত করতে পারবেন।