“আমার পথ” প্রবন্ধে লেখক কাজী নজরুল ইসলাম নিজেই কর্ণধার হিসেবে কাজ করেছেন।
আমার পথ প্রবন্ধে লেখকের কর্ণধার কে
এই প্রবন্ধটি আত্মজীবনীমূলক হলেও, লেখক কেবল ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার চেয়েও ব্যাপক পরিসরে জীবন ও জগত সম্পর্কে তার চিন্তাভাবনা ও দর্শন তুলে ধরেছেন।
প্রবন্ধে লেখক যে ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন তার কিছু বৈশিষ্ট্য হল:
- সত্যানুসন্ধী: লেখক সত্যের অনুসন্ধীতে নিরলস ছিলেন এবং সকল পরিস্থিতিতে সত্যের পথে অবিচল ছিলেন।
- সাহসী: অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে লেখক সাহসের সাথে φωνা তুলেছিলেন।
- আত্মবিশ্বাসী: নিজের নীতি ও আদর্শে লেখক ছিলেন অটুট বিশ্বাসী।
- মানবপ্রেমিক: লেখক ছিলেন সকল মানুষের প্রতি দানশীল ও ভালোবাসার।
- কর্মোদ্যমী: কেবল চিন্তাভাবনা ও বক্তৃতায় লেখক সীমাবদ্ধ থাকেননি, বরং কর্মের মাধ্যমেই তিনি তার আদর্শগুলো বাস্তবায়নের চেষ্টা করেছেন।
উপসংহার:
“আমার পথ” প্রবন্ধে লেখক কেবল একজন সাহিত্যিক বা লেখক হিসেবে নয়, বরং একজন কর্ণধার হিসেবেও সকলের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে আছেন।
দ্রষ্টব্য:
- এই প্রতিক্রিয়াটিতে “আমার পথ” প্রবন্ধে লেখকের ভূমিকা সংক্ষেপে আলোচনা করা হয়েছে।
- প্রবন্ধটি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে মূল রচনাটি অধ্যয়ন করা উচিত।