নোলক কবিতার পাঠ পরিচিতি জেনে রাখুন

নোলক কবিতার পাঠ পরিচিতি

কবি: আল মাহমুদ

প্রকাশনা: কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৬৪ সালে “কবিতা” পত্রিকায়।

কবিতার বিষয়:

  • মা ও মাতৃভূমির প্রতি ভালবাসা: কবিতাটিতে কবির মা ও মাতৃভূমির প্রতি গভীর ভালবাসা ও শ্রদ্ধা প্রকাশিত হয়েছে।
  • ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি: কবিতাটিতে বাঙালি নারীর ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির প্রতীক হিসেবে নোলকের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে।
  • হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যের প্রতি আক্ষেপ: কবিতাটিতে কবি হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যের প্রতি আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন।

কবিতার রূপ:

  • ছন্দ: কবিতাটি মুক্ত ছন্দে রচিত।
  • ভাষা: কবিতাটিতে সহজ ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে।
  • অলংকার: কবিতাটিতে বিভিন্ন অলংকার ব্যবহার করা হয়েছে, যেমন উপমা, রূপক, অনুপ্রাস, প্রভৃতি।

কবিতার বিশ্লেষণ:

  • কবিতাটিতে কবি নোলককে কেন্দ্র করে বিভিন্ন স্মৃতি ও অনুভূতির বর্ণনা দিয়েছেন।
  • কবি নোলকের সাথে তার মায়ের মুখের সৌন্দর্যের তুলনা করেছেন।
  • কবিতাটিতে কবি বাংলার ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির প্রতি গর্বের ভাব ফুটে উঠেছে।
  • কবিতাটিতে হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যের প্রতি আক্ষেপ ও নোলক খুঁজে পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা প্রকাশিত হয়েছে।

কবিতার গুরুত্ব:

  • নোলক কবিতাটি বাংলা সাহিত্যের একটি অন্যতম জনপ্রিয় কবিতা।
  • কবিতাটিতে কবির সাবলীল ভাষা ও অসাধারণ অলংকার ব্যবহার কবিতাটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে।
  • কবিতাটি বাঙালি নারীর ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধাবোধ জাগ্রত করে।
  • কবিতাটি হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যের প্রতি আক্ষেপ ও নোলক খুঁজে পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করে।

উল্লেখ্য:

  • কবিতাটি সপ্তম শ্রেণির বাংলা পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত।
  • কবিতাটি বিভিন্ন আবৃত্তি অনুষ্ঠানে আবৃত্তি করা হয়।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ লাইন:

  • “নোলক নোলক করে রে, মায়ের হাসি ফুটে ওঠে।”
  • “নোলকের ঝলকে রে, আলোয় ঝলমলে করে।”
  • “নোলকের টানে রে, মনটা টানে টানে।”
  • “নোলকের গানে রে, মায়ের গান ভাসে।”
আরোও পড়ুনঃ   অপরিচিতা গল্পের নায়িকার নাম কি?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *