আপনারা যারা আমার পথ প্রবন্ধের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর খুজছিলেন তাদের জন্য আমি আজকে এই পোষ্টে অনেকগুলো ১০০% কমন উপযোগী আমার পথ প্রবন্ধের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে এসেছি। আশা করি এই সমস্ত আমার পথ প্রবন্ধের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর মুখস্ত করে পরীক্ষা দিতে গেলে খুব ভালোভাবে লিখে দিতে পারবে এবং কমন ও পরে যাবে।
আমার পথ প্রবন্ধের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
# মানুষের মন আপনা আপনি বড় একটা জোর আসে কখন- নিজেকে চিনলে।
#নিজেকে চিনলে মানুষ আপন সত্য ছাড়া আর কাইকে- কুর্নিশ করে না।
#- অনেক সময় খুব বেশি বিনয় দেখাতে গিয়ে অস্বীকার করা হয়- নিজের সত্যকে।
#”ও রকম বিনয়ের চেয়ে অহংকারেরর পৌরুষ অনেক-অনেক ভালো” উক্তিটি- লেখকের।
#- স্পষ্ট কথা বলায় কী থাকে- অবিনয়।
# – কী আমাদের নিষ্ক্রিয় করে ফেলল- পরাবলম্বন। – সবচেয়ে বড় দাসত্ব হল- পরাবলম্বন।
#আত্মনিব্রতা আসে কখন?- আত্মাকে চিনলে।
#শিখাকে নিভাতে পারবে- মিথ্যার জল।
#সবচেয়ে বড় ধর্ম- মানুষ ধর্ম।
# অন্য ধর্মকে ঘৃণা করতে পারে না- যার নিজের ধর্মে বিশ্বাস আছে।
#লেখক পথে বের হলেন- আগুনের ঝান্ডা ঝুলিয়ে।
#সত্য প্রকাশে লেখক- নির্ভীক অসংকোচ।
#কবির প্রাণ প্রাচুর্যের উৎস বিন্দু- সত্যের উপলব্ধি।
#ঐক্যের মূল শক্তি হলো- সম্প্রীতি।
#লেখকে বাল্য নাম- দুখু মিয়া (ব্যাঙাচি) তার ছদ্মনাম- ধূমকেতু।
#আত্মাকে চিনলেই আত্মনির্ভরতা আসে। আমার পথ প্রবন্ধে- ভন্ডামি পরিহার করতে বলা হয়েছে।
#আমার পথ প্রবন্ধে প্রাবন্ধিক নমস্কার করেছেন- কর্ণধারকে।
#কখনো কারও বাণীকে বেদবাক্য বলে মেনে নেবে না- প্রাবন্ধিক।
#ভুলের মাধ্যমে আমরা পেতে পারি- সত্য। যার মনে মিথ্যা সে মিথ্যাকে কী করে- ভয়।
#না বুঝে ভন্ডামি করে শ্রদ্ধা পাবার লোভ নেই কার? উঃ প্রাবন্ধিকের।
#প্রাবন্ধিকের শিখাকে নিভাতে পারবে কিসের দ্বারা? উ: একমাত্র মিথ্যার জল।
#প্রাবন্ধিকের কাছে বিপথ হচ্ছে কি? উ: যে পথ সত্যের বিরোধী।
#আত্মাকে চেনার বিষয়টি অহংকার মনে করলে কি হয়? উ: মন্দের ভালো।
#আমার পথ প্রবন্ধে কী পরিহার করতে বলা হয়েছে? উঃ ভন্ডামি।
#সম্মার্জনা শব্দের অর্থ কী? উঃ ঘষে-মেজে পরিস্কার করা। বাইরের ভয় পায় কে? উ: যার ভেতরে ভয়।
#মানুষের মনে বড় একটা জোড় আসে কখন? উ: যখন মানুষ নিজেকে চিনতে পারে।
#মানুষকে ক্রমেই ছোট করে ফেলে কোন বিষয়টি? উ: নিজ সত্যকে অস্বীকার করার বিষয়টি।
#অসাধ্য সাধন করতে পারবে কারা? উ: যাদের মধ্যে আত্মাকে চেনার দম্ভ আছে।
#আত্মনির্ভরতা আসে কিভাবে? উ: আত্মাকে চিনলেই।
#মেকি শব্দের অর্থ? উ: মিথ্যা বা কপট।
#যাত্রা শুরুর আগে লেখক সালাম ও নমস্কার জানায়- লেখকের সত্যকে।
#কে মিছামিছি তাকে ভয়ও করে না- যে মিথ্যাকে চেনে।
#আত্মাকে চেনার সহজ স্বীকারোক্তি হলো- নিজেকে চেনা, আপনার সত্যকে আপনার গুরু, পথ প্রদর্শক কাণ্ডারি বলে জানা।
#স্পষ্ট কথা বলায় কী থাকে- অবিনয়।
#”আমি আছি” এই কথা না বলে সবাই বলতে লাগল- গান্ধীজি আছেন।
#আত্মনির্ভরতা আসে কখন- আত্মাকে চিনলে।
# সত্যকে বড় মনে করার দম্ভ শির উঁচু করে, পুরুস করে, মনে একটা কী আনে-‘ডোন্ট কেয়ার’ ভাব আনে।
#দাসত্ব হতে সম্পূর্ণ মুক্ত- আমি (লেখক)।
#সবচেয়ে বড় ধর্ম- মানুষ-ধর্ম
#সত্য প্রকাশে লেখক- নির্ভীক অসংকোচ।
#প্র: ভুলের মাধ্যমে আমরা কোনটিকে পেতে পারি?
#উ: সত্য।
#প্র: যার মনে মিথ্যা সে মিথ্যাকে কী করে?
#উ: ভয়।
#প্র: মিথ্যার ভয়কে জয় করতে কীসের প্রয়োজন?
#উ: নিজেকে চেনা।
#প্র: গান্ধিজী আছেন বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
#উ: পরাবলম্বন।
#প্র: আমার পথ প্রবন্ধে কী পরিহার করতে বলা হয়েছে?
#উ: ভন্ডামি।
#প্র: সত্যের অগ্নিশিখাকে নিভিয়ে দেয় কী?
#উ: মিথ্যার জল।
#প্র: আগুনের সম্মার্জনার প্রয়োজন কেন?
#উ: মিথ্যাকে দূর করার জন্য।
#প্র: ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে ‘আমি’ ভাবনা বিন্দুতে উচ্ছাস জাগায় কার?
#উ: সিন্ধুর।
#প্র: ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের মূল বিষয় কী?
#উ: আত্মসত্য অর্জন।
#প্র: সম্মার্জনা শব্দের অর্থ কী?
#উ: ঘষে-মেজে পরিষ্কার করা।
#প্র: ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে প্রাবন্ধিক নমস্কার করেছেন কাকে?
#উ: কর্ণধারকে।
#প্র: নিজেকে চেনেন কে?
#উ: প্রাবন্ধিক কাজী নজরুল ইসলাম।
#প্র: মিথ্যাকে ভয় পায় না কে?
#উ: যে মিথ্যাকে চেনে।
#প্র: প্রাবন্ধিককে পথ দেখাবে কে?
#উ: সত্য।
#প্র: প্রাবন্ধিক তার সত্যেকে কী জানিয়েছেন?
#উ: সালাম ও নমস্কার।
#প্র: বাইরের ভয় পায় কে?
#উ: যার ভেতরে ভয়।
#* প্র: মিথ্যাকে ভয় পায় কে?
#উ: যার মনে মিথ্যা।
#* প্র: মানুষের মনে বড় একটা জোর আসে কখন?
#উ: যখন মানুষ নিজেকে চিনতে পারে।
#* প্র: আত্মাকে চেনার সহজ স্বীকারোক্তি কী?
#উ: নিজ সত্যকে চেনা।
#* প্র: মানুষ নিজ সত্যকে অস্বীকার করে ফেলে কখন?
#উ: যখন খুব বেশি বিনয়ী হতে চায়।
#প্র: মানুষের মনে অটুট বিশ্বাস আসে কখন?
#উ: নিজ সত্যকে নিজের কর্ণধার ধরলে।
#* প্র: মানুষের সবচেয়ে বড় দাসত্ব কী?
#উ: পরাবলম্বন।
#* প্র: আমরা সত্যি সত্যি স্বাধীন হব কখন?
#উ: যেদিন আমরা আত্মনির্ভরশীল হতে পারব।
#* প্র: অসাধ্য সাধন করতে পারবে কারা?
#উ: যাদের মধ্যে আত্মাকে চেনার দম্ভ আছে।
#* প্র: দাসত্ব থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত কে?
#উ: প্রাবন্ধিক।
#* প্র: কখনো কারও বাণীকে বেদবাক্য বলে মেনে নেবে না কে?
#উ: প্রাবন্ধিক।
#* প্র: না বুঝে ভন্ডামি করে শ্রদ্ধা পাবার লোভ নেই কার?
#উ: প্রাবন্ধিকের।
#* প্র: সত্যকে পাওয়া যায় কিসের মাধ্যমে?
#উ: ভুলের মধ্য দিয়ে।
#* প্র: প্রাবন্ধিকের শিখাকে নিভাতে পারবে কিসের দ্বারা?
#উ: একমাত্র মিথ্যার জল।
#* প্র: সবচেয়ে বড় ধর্ম কি?
#উ: মানুষ ধর্ম।
#* প্র: অন্য ধর্মকে ঘৃণা করতে পারে না কারা?
#উ: যার নিজের ধর্মে বিশ্বাস আছে।
#* প্র: প্রাবন্ধিকের কাছে বিপথ হচ্ছে কী?
#উ: যে পথ সত্যের বিরোধী।
#* প্র: আপনার সত্যকে আপনার গুরু বলে জানাকে কি বলা যায় না?
#উ: দম্ভ।
#* প্র: আত্মাকে চেনার বিষয়টি অহংকার মনে করলে কি হয়?
#উ: মন্দের ভালো।
#* প্র: স্পষ্ট কথা বলে কারা?
#উ: অভিশাপ-রথের সারথি।
#* প্র: ‘আমি আছি’র পরিবর্তে সবাই কি বলতে লাগল?
#উ: গান্ধীজি আছেন।
#* প্রঃ যাদের অন্তরে গোলামি ভাব তারা রেহাই পায় না
#কোথা থেকে?
#উ: বাইরের গোলামি থেকে।
#* প্র: আত্মনির্ভরতা আসে কিভাবে?
#উ: আত্মাকে চিনলেই।
#প্র: আত্মাকে চেনা নিজের সত্যকে বড় মনে করার দম্ভ নয় কার?
#উ: ভন্ডামি নয়।
#প্র: শির উঁচু করে, পৌরুষ করে কে?
#উ: আত্মাকে চেনার দম্ভ।
#* প্র: মনে একটা ‘ডোন্ট কেয়ার ভাব’ আসে কখন?
#উ: নিজেকে চিনতে পারলে।
#* প্র: মেকি শব্দের অর্থ?
#উ: মিথ্যা বা কপট।
#* প্র: গোঁ বজায় রাখতে ভুলটাকে ধরে রাখেন না কে?
উ: প্রাবন্ধিক।
#প্র: ভুল বুঝতে পারলে প্রাণ খুলে স্বীকার করে নেন কে? উ: প্রাবন্ধিক।
মনে রাখবেন আমার পথ প্রবন্ধের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর গুলো ভালোভাবে মুখস্ত করে গেলে এখান থেকে MCQ প্রশ্নের উত্তর করতে পারবেন। তাই খব ভালোভাবে এগুলো মুখস্ত করে রাখতে হবে।